শহরের কেন্দ্রীয় মাঠে তিনদিনব্যাপী স্থানীয় শিল্প মেলা সফলভাবে শেষ হয়েছে। মেলায় অংশ নিয়েছিলেন শতাধিক উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী। এখানে প্রদর্শিত হয়েছিল হাতে তৈরি শাড়ি, গামছা, মাটির তৈরি পণ্য, কাঠের আসবাবপত্র, হস্তশিল্প এবং দেশীয় খাদ্যপণ্য। প্রতিদিন মেলায় ছিল উপচেপড়া ভিড়। ক্রেতারা স্থানীয় শিল্পীদের তৈরি পণ্য কিনে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, মেলার মাধ্যমে তারা নতুন ক্রেতা ও ব্যবসায়িক সংযোগ পেয়েছেন। আয়োজকদের মতে, এবার প্রায় কয়েক কোটি টাকার বেচাকেনা হয়েছে। বিশেষ আকর্ষণ ছিল গ্রামীণ নারীদের তৈরি হস্তশিল্প, যা শুধু বিক্রিতেই নয়, প্রশংসাও কুড়িয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এই ধরনের মেলা শুধু ব্যবসাকে উৎসাহিত করে না, বরং গ্রামীণ অর্থনীতিকেও চাঙা করে। অনেক তরুণ উদ্যোক্তা এই মেলাকে তাদের ক্যারিয়ার শুরু করার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দেখছেন। আগামী বছর আরও বড় পরিসরে মেলা আয়োজনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দর্শনার্থীরা বলেছেন, এ ধরনের উদ্যোগ স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে।
শহরের কেন্দ্রীয় মাঠে তিনদিনব্যাপী স্থানীয় শিল্প মেলা সফলভাবে শেষ হয়েছে। মেলায় অংশ নিয়েছিলেন শতাধিক উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী। এখানে প্রদর্শিত হয়েছিল হাতে তৈরি শাড়ি, গামছা, মাটির তৈরি পণ্য, কাঠের আসবাবপত্র, হস্তশিল্প এবং দেশীয় খাদ্যপণ্য। প্রতিদিন মেলায় ছিল উপচেপড়া ভিড়। ক্রেতারা স্থানীয় শিল্পীদের তৈরি পণ্য কিনে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, মেলার মাধ্যমে তারা নতুন ক্রেতা ও ব্যবসায়িক সংযোগ পেয়েছেন। আয়োজকদের মতে, এবার প্রায় কয়েক কোটি টাকার বেচাকেনা হয়েছে। বিশেষ আকর্ষণ ছিল গ্রামীণ নারীদের তৈরি হস্তশিল্প, যা শুধু বিক্রিতেই নয়, প্রশংসাও কুড়িয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এই ধরনের মেলা শুধু ব্যবসাকে উৎসাহিত করে না, বরং গ্রামীণ অর্থনীতিকেও চাঙা করে। অনেক তরুণ উদ্যোক্তা এই মেলাকে তাদের ক্যারিয়ার শুরু করার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দেখছেন। আগামী বছর আরও বড় পরিসরে মেলা আয়োজনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দর্শনার্থীরা বলেছেন, এ ধরনের উদ্যোগ স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে।
إرسال تعليق