বাংলাদেশ এবং প্রতিবেশী একটি দেশের মধ্যে কৃষিজ পণ্য রপ্তানিকে কেন্দ্র করে নতুন এক দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই কৃষক ও ব্যবসায়ীরা কৃষিপণ্যের ন্যায্য বাজার নিয়ে সমস্যায় ভুগছিলেন। এবার এই চুক্তির মাধ্যমে স্থানীয় কৃষকরা আন্তর্জাতিক বাজারে ভুট্টা, আলু, সবজি এবং ফলমূল রপ্তানি করার সুযোগ পাবেন। সরকার বলছে, কৃষি খাতকে আধুনিকায়ন এবং কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করার জন্য এ ধরনের উদ্যোগ অপরিহার্য। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই চুক্তি কৃষিতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পথ সুগম করবে। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এখন থেকে উৎপাদিত পণ্য সরাসরি বিদেশে পাঠানো যাবে, এতে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যও কমবে। কৃষকরা আশাবাদী যে, তারা তাদের ফসলের সঠিক দাম পাবেন এবং উৎপাদনে আরও উৎসাহিত হবেন। তবে পরিবহন, সংরক্ষণ এবং মান নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা না নিলে সমস্যা তৈরি হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন অর্থনীতিবিদরা। এ চুক্তি কার্যকর হলে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে কৃষি রপ্তানির পরিমাণ দ্বিগুণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর ফলে দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং গ্রামীণ অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে।
বাংলাদেশ এবং প্রতিবেশী একটি দেশের মধ্যে কৃষিজ পণ্য রপ্তানিকে কেন্দ্র করে নতুন এক দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই কৃষক ও ব্যবসায়ীরা কৃষিপণ্যের ন্যায্য বাজার নিয়ে সমস্যায় ভুগছিলেন। এবার এই চুক্তির মাধ্যমে স্থানীয় কৃষকরা আন্তর্জাতিক বাজারে ভুট্টা, আলু, সবজি এবং ফলমূল রপ্তানি করার সুযোগ পাবেন। সরকার বলছে, কৃষি খাতকে আধুনিকায়ন এবং কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করার জন্য এ ধরনের উদ্যোগ অপরিহার্য। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই চুক্তি কৃষিতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পথ সুগম করবে। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এখন থেকে উৎপাদিত পণ্য সরাসরি বিদেশে পাঠানো যাবে, এতে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যও কমবে। কৃষকরা আশাবাদী যে, তারা তাদের ফসলের সঠিক দাম পাবেন এবং উৎপাদনে আরও উৎসাহিত হবেন। তবে পরিবহন, সংরক্ষণ এবং মান নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা না নিলে সমস্যা তৈরি হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন অর্থনীতিবিদরা। এ চুক্তি কার্যকর হলে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে কৃষি রপ্তানির পরিমাণ দ্বিগুণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর ফলে দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং গ্রামীণ অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে।
Post a Comment