শিক্ষা মন্ত্রণালয় বর্ষাকালে দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে। কারণ বর্ষার সময় অনেক স্কুল ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ছাদ চুইয়ে পানি পড়ে, বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে এবং শিক্ষার্থীরা ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। এ সমস্যাগুলো সমাধানে প্রতিটি স্কুলকে ছাদ মেরামত, বৈদ্যুতিক লাইন সংস্কার, ড্রেন পরিষ্কার রাখা এবং জরুরি প্রস্থান পথ খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় শিক্ষা অফিসাররা বলেছেন, এসব স্কুলে প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত পরিদর্শন চালানো হবে। অভিভাবকরা এ সিদ্ধান্তকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। তারা বলছেন, এ পদক্ষেপ শিক্ষার্থীদের জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। অনেক স্কুল ইতোমধ্যেই ছোটখাটো সংস্কার কাজ শুরু করেছে। শিক্ষার্থীরাও সচেতনতামূলক কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে, যেমন শ্রেণিকক্ষে পানি না জমা রাখা, বৈদ্যুতিক সুইচে হাত না দেওয়া ইত্যাদি। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ উদ্যোগ যদি সঠিকভাবে কার্যকর করা যায় তবে বর্ষাকালে দুর্ঘটনা অনেকাংশে এড়ানো সম্ভব হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রয়োজনে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় বর্ষাকালে দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে। কারণ বর্ষার সময় অনেক স্কুল ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ছাদ চুইয়ে পানি পড়ে, বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে এবং শিক্ষার্থীরা ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। এ সমস্যাগুলো সমাধানে প্রতিটি স্কুলকে ছাদ মেরামত, বৈদ্যুতিক লাইন সংস্কার, ড্রেন পরিষ্কার রাখা এবং জরুরি প্রস্থান পথ খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় শিক্ষা অফিসাররা বলেছেন, এসব স্কুলে প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত পরিদর্শন চালানো হবে। অভিভাবকরা এ সিদ্ধান্তকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। তারা বলছেন, এ পদক্ষেপ শিক্ষার্থীদের জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। অনেক স্কুল ইতোমধ্যেই ছোটখাটো সংস্কার কাজ শুরু করেছে। শিক্ষার্থীরাও সচেতনতামূলক কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে, যেমন শ্রেণিকক্ষে পানি না জমা রাখা, বৈদ্যুতিক সুইচে হাত না দেওয়া ইত্যাদি। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ উদ্যোগ যদি সঠিকভাবে কার্যকর করা যায় তবে বর্ষাকালে দুর্ঘটনা অনেকাংশে এড়ানো সম্ভব হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রয়োজনে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হবে।
Post a Comment