দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনায় নতুন ধাপ শুরু করেছে। এতে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে শুল্ক হ্রাস, পণ্য পরিবহনের গতি বৃদ্ধি এবং সীমান্তে বাণিজ্য সহজীকরণের ওপর। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এই চুক্তি কার্যকর হলে অঞ্চলের দেশগুলো পারস্পরিক বাণিজ্যে অনেক সুবিধা পাবে। বর্তমানে অনেক পণ্য সীমান্তে আটকে থাকে শুল্ক ও কাগজপত্র জটিলতার কারণে, যা ব্যবসায়ীদের ক্ষতির কারণ। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি হলে এ সমস্যাগুলো অনেকটা দূর হবে। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, এর ফলে বাংলাদেশি তৈরি পোশাক, ওষুধ এবং কৃষিজ পণ্যের রপ্তানি আরও বাড়বে। তবে কিছু ব্যবসায়ী আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে, বিদেশি সস্তা পণ্য ঢুকে স্থানীয় শিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই সরকারের উচিত হবে স্থানীয় শিল্পকে সুরক্ষার জন্য বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া। আলোচনার অগ্রগতি অনুযায়ী আগামী বছরের শুরুতেই এ চুক্তি কার্যকর হতে পারে বলে জানা গেছে।
দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনায় নতুন ধাপ শুরু করেছে। এতে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে শুল্ক হ্রাস, পণ্য পরিবহনের গতি বৃদ্ধি এবং সীমান্তে বাণিজ্য সহজীকরণের ওপর। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এই চুক্তি কার্যকর হলে অঞ্চলের দেশগুলো পারস্পরিক বাণিজ্যে অনেক সুবিধা পাবে। বর্তমানে অনেক পণ্য সীমান্তে আটকে থাকে শুল্ক ও কাগজপত্র জটিলতার কারণে, যা ব্যবসায়ীদের ক্ষতির কারণ। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি হলে এ সমস্যাগুলো অনেকটা দূর হবে। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, এর ফলে বাংলাদেশি তৈরি পোশাক, ওষুধ এবং কৃষিজ পণ্যের রপ্তানি আরও বাড়বে। তবে কিছু ব্যবসায়ী আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে, বিদেশি সস্তা পণ্য ঢুকে স্থানীয় শিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই সরকারের উচিত হবে স্থানীয় শিল্পকে সুরক্ষার জন্য বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া। আলোচনার অগ্রগতি অনুযায়ী আগামী বছরের শুরুতেই এ চুক্তি কার্যকর হতে পারে বলে জানা গেছে।
Post a Comment